রাজনীতির ফাকা মাঠে ধর্মীয় মৌলবাদ
রাজনীতিহীনতার সুযোগে উগ্র, ধর্মান্ধ ও মৌলবাদী শক্তি আবারও সক্রিয় হচ্ছে। এরপরও ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতির দাবিদার আওয়ামী লীগ সরকার চুপ করে আছে। কারণ, ধর্মীয় রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার সুবিধা এখন তারাও ভোগ করছে।
সমাজের ধর্মীয় কুসংস্কার, জঙ্গীবাদ ও অনৈতিকতার এক অদম্য(অপ্রতিরোধ্য) ব্লগার ও লেখক।ধর্ম ব্যবসায়ীদের মুখোষ উন্মোচন ও ধর্মান্ধতার কবলে পড়ে সমাজ ও জনজীবন বিধ্বংসকারী কার্যকলাপ থেকে মানুষকে রক্ষা করাই তার লেখার মূল ভাষ্য।
তার প্রকাশিত প্রথম বই ”ধর্ম নিয়ে ব্যবসা” যা ২০২১ সালে প্রকাশিত হয়। এবং লেখকের ২য় বই “ধর্মের গোডামীর পথে ” যা ২০২৩ সালে প্রকাশিত হয়। এই বই দুটি বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে৷
ব্লগার ও লেখক ফরহাম আহমেদের পিতা- আবুল কালাম ,মাতা-ফাতেমা বেগমের সন্তান।১৯৯৩ সালের ১০ ফ্রেরুয়ারী সিলেট জেলার বাবুরা গন গ্রামে একটি সম্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।পিতা আবুল কালাম এলাকার একজন সুনামধন্য ব্যসায়ী এবং মাতা ফাতেমা বেগম গৃহিণী।
২০১৪ সালে রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে বিএসএস (স্নাতক)পাশ করেন। কলেজ জীবন থেকেই তার মধ্যে অসাম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ ঘটে।স্নাতক শেষ করার পর বাবার ব্যবসায় অংশগ্রহণের পাশাপাশি ২০২১ সালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় কুসংস্কার ও জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে লেখালেখি শুরু করেন। একাধারে তিনি প্রকাশিত করেন অসংখ্য অগ্নিঝরা প্রতিবাদী লেখা।
এছাড়াও তিনি অবদান রাখেন বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজে।পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন যুব সংঘটনের সাথে যুক্ত আছেন যারা সমাজের অসহায় মানুষগুলোর বিভিন্ন প্রকার সহযোগিতামূলক কাজ করে থাকে।
রাজনীতিহীনতার সুযোগে উগ্র, ধর্মান্ধ ও মৌলবাদী শক্তি আবারও সক্রিয় হচ্ছে। এরপরও ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতির দাবিদার আওয়ামী লীগ সরকার চুপ করে আছে। কারণ, ধর্মীয় রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার সুবিধা এখন তারাও ভোগ করছে।
বাজি ধরে বলতে পারি, এই লেখাটার শিরোনাম দেখেই বিরাট একটা অংশের মানুষ রিলাকটেন্ট হয়ে যাবে এই সন্দেহে যে এটি আসলে কাদের পক্ষে লেখা হয়েছে? প্রগতিশীলদের পক্ষ নিয়ে না র্ধমীয় মৌলবাদীদের
গত ২৭ এপ্রিল ২০১৪ এই কলামে ‘সমকালীন বিশ্ব, রাজনীতি ও ইসলাম’ শিরোনামে ইসলামের পুনর্জাগরণ এবং মৌলবাদী ও চরমপন্থী মুসলিম গোষ্ঠী ও সংস্থাগুলোর উত্থানের পার্থক্য নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিলাম। সেখানে এই
ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদ নিয়ে যারা লেখালেখি করেন তারা দুটি সমস্যা এক করে দেখার পক্ষে নন। সাম্প্রদায়িকতার অর্থ হলো, এক ধর্মের মানুষ বিশেষ বিশেষ কারণে অন্য ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষদের ঘৃণা,
ইংরেজরা এদেশের মুসলিমদের হাত থেকে শাসন নেয়। যেহেতু তারা মুসলিমদের কাছ থেকে শাসন ও ক্ষমতা নেয় সেহেতু তাদের প্রধান শত্রু ছিল মুসলিমরা। অন্যদিকে হিন্দুরা ব্রিটিশদের শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সরকারী চাকরি
প্রায় পঞ্চাশ বছর সময়কাল ধরে ‘ফান্ডামেন্টালিজম’ বা ‘মৌলবাদ’ সারা পৃথিবী জুড়ে এমনই এক ‘ফেনোমেনন’ হয়ে দেখা দিয়েছে, কোনও চিন্তাশীল মানুষই যাকে আর উপেক্ষা করতে পারেন না। ইউরোপে রেনেসাঁ, বৈজ্ঞানিক বিপ্লব,
কারাবন্দী জঙ্গিদের কার্যক্রমে সাময়িক ছেদ পড়লেও কিছু কারারক্ষীর সহায়তায় তারা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গীদের কারণে কিছু বন্দী কারাগারের বাইরে থাকাকালীন সময়ের চেয়েও বেশি উগ্র হয়ে উঠেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা
বাংলাদেশের জন্য ধর্মীয় উগ্রবাদ এক বিরাট চ্যালেঞ্জের নাম বহুদিন ধরেই একথা দেশের প্রগতিশীল সকল পক্ষ থেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশে উগ্রবাদ ভয়ংকর ভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এবং এর
বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ধর্মীয় কুসংস্কার সবচেয়ে বেশী। সুস্থ্য ধর্ম পালনকারীরা নির্র্দিষ্ট কোন সম্প্রদায়ের হয়ে সর্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তিবিরাজের কাজ করে। যারা মহান তারা সর্ব সম্প্রদায়ের। তাদের জন্যই আমরা মানবতাবোধ
সারা বিশ্বে আজ ধর্মীয় স্বাধীনতার আকাল চলছে। জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তাÐব বিশ^কে অশান্ত করে রেখেছে। বিশে^ বর্তমানে ৭০০ কোটি মানুষের বাস। এই ৭০০ কোটি মানুষের সিংহভাগই
ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং উগ্র জাতীয়তাবাদ সামাজিক শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের জন্য বাধাস্বরূপ এবং এ দুটি বিষয় বিশ্বের অনেক জায়গায় বিভাজনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত
কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের ওপরে পুলিশ ও ছাত্রলীগের কর্মীদের হামলা, সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষ এবং বিরাজমান ইস্যুতে সরকারের অনমনীয় মনোভাবের কারণে গত কয়েক দিনে কমপক্ষে সাতজন নিহত হওয়ার ঘটনা
বুধবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকারবিরোধী বিক্ষোভের ফলে বাংলাদেশে পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরমধ্যে দেশব্যাপী সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত ১৫০ জন নিহত হয়েছে। রক্তপাতের মধ্যে আটকে পড়াদের মধ্যে কেউ কেউবিবিসিকে ঘটনা
কুসংস্কার সমাজে পুরোপুরি আধিপত্য বিস্তার করতে না পারলেও সমাজের বৃহৎ অংশ কুসংস্কার দ্বারা অন্ধ বিশ্বাসে আচ্ছন্ন। সেই অতীতের হিপোক্রাটিস খেকে শুরু করে বর্তমান বিজ্ঞান যুগের মহামনীষিরা কুসংস্কার ভেঙ্গে সত্য বিশ্বাসে
‘জঙ্গিবাদ’ শব্দটি শুনলে বা দেখলেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে ৯/১১-এর সেই মর্মান্তিক টুইন টাওয়ার হামলার চিত্র যেখানে ২৯০০-এর বেশি নিরীহ প্রাণকে জঙ্গিদের নির্মমতার শিকার হতে হয়েছিল। বাংলাদেশের ভেতরে উৎপাদিত
বাংলাদেশের জন্য ধর্মীয় উগ্রবাদ এক বিরাট চ্যালেঞ্জের নাম বহুদিন ধরেই একথা দেশের প্রগতিশীল সকল পক্ষ থেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশে উগ্রবাদ ভয়ংকর ভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এবং এর
মানুষ এখন ধর্মকে অনেকটা তার প্রয়োজনে ব্যবহার করছে। ধর্মের যে দিকটা পালন করা, ধারণ এবং নিজ স্বার্থে ব্যবহার করা সহজ সেই দিকটা আকড়ে ধরছে আর যে দিকটা নিজের প্রার্থিব স্বার্থ
দেশে মহাসমারোহে আবারও একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। অবশ্য ‘অনুষ্ঠিত’ না বলে ‘অভিনীত’ হতে যাচ্ছে বলাই সম্ভবত যথাযথ হবে। এর অভিনেতা-অভিনেত্রী থেকে শুরু করে মঞ্চের সামনের দর্শক এবং
যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত করে না। এমন কোনো নজির নেই যেখানে ধর্মীয় উগ্রতা ও উগ্র জাতীয়তাবাদের কারণে দুটি সমাজ বা দেশ এক হয়েছে। সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি
ধর্মান্ধতার কবলে নিমজ্জিত সমাজ: চিকিৎসার অভাবে জীবন গেলো মা ও নবজাতকের হিযবুত তাওহীদ ও দেওয়াবাগীদের ধর্মান্ধতা আর রমরমা ধর্মব্যবসায় যেভাবে প্রাণ গেলো মা ও নবজাতকের: আমাদের এলাকার মেয়ে চুমকি ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। কিন্তু হিযবুত তাওহীদ আর দেওয়ানবাগীদের ফতোয়ার ফলে চুমকির স্বামী তাকে কোনদিন
ব্লগার ও লেখক ফরহাম আহমেদের পিতা- আবুল কালাম ,মাতা-ফাতেমা বেগমের সন্তান।১৯৯৩ সালের ১০ ফ্রেরুয়ারী সিলেট জেলার বাবুরা গন গ্রামে একটি সম্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।পিতা আবুল কালাম এলাকার একজন সুনামধন্য ব্যসায়ী এবং মাতা ফাতেমা বেগম গৃহিণী।
২০১৪ সালে রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে বিএসএস (স্নাতক)পাশ করেন। কলেজ জীবন থেকেই তার মধ্যে অসাম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ ঘটে।স্নাতক শেষ করার পর বাবার ব্যবসায় অংশগ্রহণের পাশাপাশি ২০২১ সালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় কুসংস্কার ও জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে লেখালেখি শুরু করেন। একাধারে তিনি প্রকাশিত করেন অসংখ্য অগ্নিঝরা প্রতিবাদী লেখা।
এছাড়াও তিনি অবদান রাখেন বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজে।পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন যুব সংঘটনের সাথে যুক্ত আছেন যারা সমাজের অসহায় মানুষগুলোর বিভিন্ন প্রকার সহযোগিতামূলক কাজ করে থাকে।
রাজনীতিহীনতার সুযোগে উগ্র, ধর্মান্ধ ও মৌলবাদী শক্তি আবারও সক্রিয় হচ্ছে। এরপরও ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতির দাবিদার আওয়ামী লীগ সরকার চুপ করে আছে। কারণ, ধর্মীয় রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার সুবিধা এখন তারাও ভোগ করছে।
বাজি ধরে বলতে পারি, এই লেখাটার শিরোনাম দেখেই বিরাট একটা অংশের মানুষ রিলাকটেন্ট হয়ে যাবে এই সন্দেহে যে এটি আসলে কাদের পক্ষে লেখা হয়েছে? প্রগতিশীলদের পক্ষ নিয়ে না র্ধমীয় মৌলবাদীদের
গত ২৭ এপ্রিল ২০১৪ এই কলামে ‘সমকালীন বিশ্ব, রাজনীতি ও ইসলাম’ শিরোনামে ইসলামের পুনর্জাগরণ এবং মৌলবাদী ও চরমপন্থী মুসলিম গোষ্ঠী ও সংস্থাগুলোর উত্থানের পার্থক্য নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিলাম। সেখানে এই
ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদ নিয়ে যারা লেখালেখি করেন তারা দুটি সমস্যা এক করে দেখার পক্ষে নন। সাম্প্রদায়িকতার অর্থ হলো, এক ধর্মের মানুষ বিশেষ বিশেষ কারণে অন্য ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষদের ঘৃণা,
ইংরেজরা এদেশের মুসলিমদের হাত থেকে শাসন নেয়। যেহেতু তারা মুসলিমদের কাছ থেকে শাসন ও ক্ষমতা নেয় সেহেতু তাদের প্রধান শত্রু ছিল মুসলিমরা। অন্যদিকে হিন্দুরা ব্রিটিশদের শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে সরকারী চাকরি
প্রায় পঞ্চাশ বছর সময়কাল ধরে ‘ফান্ডামেন্টালিজম’ বা ‘মৌলবাদ’ সারা পৃথিবী জুড়ে এমনই এক ‘ফেনোমেনন’ হয়ে দেখা দিয়েছে, কোনও চিন্তাশীল মানুষই যাকে আর উপেক্ষা করতে পারেন না। ইউরোপে রেনেসাঁ, বৈজ্ঞানিক বিপ্লব,
কারাবন্দী জঙ্গিদের কার্যক্রমে সাময়িক ছেদ পড়লেও কিছু কারারক্ষীর সহায়তায় তারা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গীদের কারণে কিছু বন্দী কারাগারের বাইরে থাকাকালীন সময়ের চেয়েও বেশি উগ্র হয়ে উঠেছে। পুলিশ কর্মকর্তারা
বাংলাদেশের জন্য ধর্মীয় উগ্রবাদ এক বিরাট চ্যালেঞ্জের নাম বহুদিন ধরেই একথা দেশের প্রগতিশীল সকল পক্ষ থেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশে উগ্রবাদ ভয়ংকর ভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এবং এর
বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ধর্মীয় কুসংস্কার সবচেয়ে বেশী। সুস্থ্য ধর্ম পালনকারীরা নির্র্দিষ্ট কোন সম্প্রদায়ের হয়ে সর্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তিবিরাজের কাজ করে। যারা মহান তারা সর্ব সম্প্রদায়ের। তাদের জন্যই আমরা মানবতাবোধ
সারা বিশ্বে আজ ধর্মীয় স্বাধীনতার আকাল চলছে। জঙ্গিবাদের উত্থান আতঙ্কজনক অবস্থায়। ধর্মের নামে তাদের তাÐব বিশ^কে অশান্ত করে রেখেছে। বিশে^ বর্তমানে ৭০০ কোটি মানুষের বাস। এই ৭০০ কোটি মানুষের সিংহভাগই
ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং উগ্র জাতীয়তাবাদ সামাজিক শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের জন্য বাধাস্বরূপ এবং এ দুটি বিষয় বিশ্বের অনেক জায়গায় বিভাজনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত
কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের ওপরে পুলিশ ও ছাত্রলীগের কর্মীদের হামলা, সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রলীগের সংঘর্ষ এবং বিরাজমান ইস্যুতে সরকারের অনমনীয় মনোভাবের কারণে গত কয়েক দিনে কমপক্ষে সাতজন নিহত হওয়ার ঘটনা
বুধবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকারবিরোধী বিক্ষোভের ফলে বাংলাদেশে পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরমধ্যে দেশব্যাপী সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত ১৫০ জন নিহত হয়েছে। রক্তপাতের মধ্যে আটকে পড়াদের মধ্যে কেউ কেউবিবিসিকে ঘটনা
কুসংস্কার সমাজে পুরোপুরি আধিপত্য বিস্তার করতে না পারলেও সমাজের বৃহৎ অংশ কুসংস্কার দ্বারা অন্ধ বিশ্বাসে আচ্ছন্ন। সেই অতীতের হিপোক্রাটিস খেকে শুরু করে বর্তমান বিজ্ঞান যুগের মহামনীষিরা কুসংস্কার ভেঙ্গে সত্য বিশ্বাসে
‘জঙ্গিবাদ’ শব্দটি শুনলে বা দেখলেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে ৯/১১-এর সেই মর্মান্তিক টুইন টাওয়ার হামলার চিত্র যেখানে ২৯০০-এর বেশি নিরীহ প্রাণকে জঙ্গিদের নির্মমতার শিকার হতে হয়েছিল। বাংলাদেশের ভেতরে উৎপাদিত
বাংলাদেশের জন্য ধর্মীয় উগ্রবাদ এক বিরাট চ্যালেঞ্জের নাম বহুদিন ধরেই একথা দেশের প্রগতিশীল সকল পক্ষ থেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশে উগ্রবাদ ভয়ংকর ভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে এবং এর
মানুষ এখন ধর্মকে অনেকটা তার প্রয়োজনে ব্যবহার করছে। ধর্মের যে দিকটা পালন করা, ধারণ এবং নিজ স্বার্থে ব্যবহার করা সহজ সেই দিকটা আকড়ে ধরছে আর যে দিকটা নিজের প্রার্থিব স্বার্থ
দেশে মহাসমারোহে আবারও একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। অবশ্য ‘অনুষ্ঠিত’ না বলে ‘অভিনীত’ হতে যাচ্ছে বলাই সম্ভবত যথাযথ হবে। এর অভিনেতা-অভিনেত্রী থেকে শুরু করে মঞ্চের সামনের দর্শক এবং
যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত করে না। এমন কোনো নজির নেই যেখানে ধর্মীয় উগ্রতা ও উগ্র জাতীয়তাবাদের কারণে দুটি সমাজ বা দেশ এক হয়েছে। সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি
ধর্মান্ধতার কবলে নিমজ্জিত সমাজ: চিকিৎসার অভাবে জীবন গেলো মা ও নবজাতকের হিযবুত তাওহীদ ও দেওয়াবাগীদের ধর্মান্ধতা আর রমরমা ধর্মব্যবসায় যেভাবে প্রাণ গেলো মা ও নবজাতকের: আমাদের এলাকার মেয়ে চুমকি ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। কিন্তু হিযবুত তাওহীদ আর দেওয়ানবাগীদের ফতোয়ার ফলে চুমকির স্বামী তাকে কোনদিন
ব্লগার ও লেখক ফরহাম আহমেদের পিতা- আবুল কালাম ,মাতা-ফাতেমা বেগমের সন্তান।১৯৯৩ সালের ১০ ফ্রেরুয়ারী সিলেট জেলার বাবুরা গন গ্রামে একটি সম্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।পিতা আবুল কালাম এলাকার একজন সুনামধন্য ব্যসায়ী এবং মাতা ফাতেমা বেগম গৃহিণী।
২০১৪ সালে রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে বিএসএস (স্নাতক)পাশ করেন। কলেজ জীবন থেকেই তার মধ্যে অসাম্প্রদায়িক চেতনার বহিঃপ্রকাশ ঘটে।স্নাতক শেষ করার পর বাবার ব্যবসায় অংশগ্রহণের পাশাপাশি ২০২১ সালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় কুসংস্কার ও জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে লেখালেখি শুরু করেন। একাধারে তিনি প্রকাশিত করেন অসংখ্য অগ্নিঝরা প্রতিবাদী লেখা।
এছাড়াও তিনি অবদান রাখেন বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজে।পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন যুব সংঘটনের সাথে যুক্ত আছেন যারা সমাজের অসহায় মানুষগুলোর বিভিন্ন প্রকার সহযোগিতামূলক কাজ করে থাকে।